মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস
আজকে আমরা মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেরা হাজার কষ্টের মাধ্যমে বেড়ে ওঠে, মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, কবিতা, ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস, মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্ট, মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস
মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস
ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস bio, ইমোশনাল ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস, ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস পিক, চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস, অবহেলার কষ্টের স্ট্যাটাস,
পাখিকে জিজ্ঞেস করো নিরিবিলি, পক্ষপাতহীন পাখি বিস্তারিত সংবাদ জানাবে কী কী ব্যথা এবং আর্দ্রতা রেখেছে দখল করে আশৈশব আমার একালা, আমি কতো একা, কতোখানি ক্ষত আর ক্ষতি নিয়ে বেদনার অনুকূলে প্রবাহিত আমার জীবন।
হেলাল হাফিজ
Bangla Attitude Status – Attitude Caption Bangla
তোমার দুচোখে এক অস্পষ্ট স্বপ্নের ছায়া, তুমি ভেসে যাও, ভেসে ভেসে চিনে নাও দূরবর্তী কূলের ঠিকানা, অথবা নিজের মুখ দ্যাখো তুমি নিসর্গে, নির্জন আয়নায়।
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই, মন ভালো নেই; ফাঁকা রাস্তা, শূন্য বারান্দা সারাদিন ডাকি সাড়া নেই, একবার ফিরেও চায় না কেউ পথ ভুলকরে চলে যায়, এদিকে আসে না আমি কি সহস্র সহস্র বর্ষ এভাবে তাকিয়ে থাকবো শূন্যতার দিকে?
মহাদেব সাহা
এই শূন্য ঘরে, এই নির্বসনে কতোকাল, আর কতোকাল! আজ দুঃখ ছুঁয়েছে ঘরবাড়ি, উদ্যানে উঠেচে ক্যাকটাস্ত কেউ নেই, কড়া নাড়ার মতো কেউ নেই, শুধু শূন্যতার এই দীর্ঘশ্বাস, এই দীর্ঘ পদধ্বনি।
মহাদেব সাহা
টেলিফোন ঘোরাতে ঘোরাতে আমি ক্লান্ত ডাকতে ডাকতে একশেষ; কেউ ডাক শোনে না, কেউ ফিরে তাকায় না এই হিমঘরে ভাঙ্গা চেয়ারে একা বসে আছি। এ কী শাস্তি তুমি আমাকে দিচ্ছো ঈশর, এভাবে দগ্ধ হওয়ার নাম কি বেঁচে থাকা।
মহাদেব সাহা
চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয় চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে আমার না-থাকা জুড়ে।
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
বিদায়ের সেহনাই বাজে নিয়ে যাবার পালকি এসে দাঁড়ায় দুয়ারে সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে এই যে বেঁচে ছিলাম দীর্ঘশ্বাস নিয়ে যেতে হয় সবাইকে অজানা গন্তব্যে হঠাৎ ডেকে ওঠে নাম না জানা পাখি অজান্তেই চমকে ওঠি জীবন, ফুরালো নাকি! এমনি করে সবাই যাবে, যেতে হবে…
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়, ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।
জর্জ বার্নার্ড শ
হয়তো আবার একাও থাকবো, কিন্তু সত্যি বলছি একটা সম্পূর্ণ দিন আমরা কিছুই করবনা।। এই হেমন্তে যে নদী মৃত্যুর প্রস্তুতি নেবে আগামী শীতের,তার মতো আমরাও প্রস্তুত হবো আমাদের একটা সারাদিনের জন্নে, এই হেমন্তে।
নির্মলেন্দু গুণ
যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে! ছবি আমার বুকে বেঁধে পাগল হ’লে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মর’ কানন গিরি, সাগর আকাশ বাতাস চিরি’ যেদিন আমায় খুঁজবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!
কাজী নজরুল ইসলাম
স্বপন ভেঙে নিশুত্ রাতে জাগবে হঠাৎ চমকে, কাহার যেন চেনা-ছোঁওয়ায় উঠবে ও-বুকে ছমকে,- জাগবে হঠাৎ চমকে! ভাববে বুঝি আমিই এসে ব’সনু বুকের কোলটি ঘেঁষে, ধরতে গিয়ে দেখবে যখন শূন্য শয্যা! মিথ্যা স্বপন! বেদনাতে চোখ বুঁজবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!
কাজী নজরুল ইসলাম
চল হাত ছেড়ে শূন্যতা ধরে হাঁটি। – তারপর? তারপর ঠিক করে নেবে, আজীবন শূন্যতা, না আমি
রুদ্র গোস্বামী
মধ্যবিত্ত ছেলেদের জন্য পৃথিবীটা এক আজব কারখানা।
এখানে ধনীরা তাদের স্বপ্নের জন্য পরিবারকে ছেড়ে যায়,,,
আর মধ্যবিত্ত ছেলেরা পরিবারের জন্য নিজের সব স্বপ্নগুলো ছেড়ে দেয়।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের মনে পাহাড়ের মতো ভালোবাসা আর তীব্র আকাঙ্খা থাকে।
কিন্তু বাস্তবতা যে ভীষন কঠিন।
তাই একসময় সে বুঝতে পারে, যে সে মধ্যবিত্তের বেড়াজালে আটকা পড়েছে।
মধ্যবিত্ত ছেলেদেরকে জীবনে উপন্যাসের বই পড়ার দরকার হয়না।
কারন তারা নিজেরাই কঠিন বাস্তবতার ঔপন্যাসিক।
মধ্যবিত্ত নিয়ে ক্যাপশন
মধ্যবিত্ত ছেলেদের সাথে কান্না সম্পূর্ণ বেমানান।
তাই বলেই, তারা মনের হাজারো কষ্ট একটি হাসির মাধ্যমে বিলীন করে দেয়।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের বিবেক ও আত্মসম্মানবোধ গাঢ় হয়।
কারণ তারা ছোটবেলা থেকেই খুব ভালো করে বুঝতে শিখে যে,,,
এই পৃথিবীতে তাদের জন্য কত নিয়ম-বাধা তৈরি করা আছে।
পৃথিবীর আসল রূপতো মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানরাই দেখতে পায়। তারাই বুঝতে পারে জীবন কতটা ভয়ানক।
মধ্যবিত্ত মানুষেরা জীবনে পরিশ্রমই করতে চায়।
কারণ তাদের প্রধান লক্ষ্য হলো- বাবা-মাকে খুশি করা।
শূন্য পকেটে আর জরাজীর্ণ জীবনে তারার মতো হাজারো স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকাই হলো মধ্যবিত্ত।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের স্ট্যাটাস
অনেকটা রাস্তা পায়ে হেঁটে গিয়ে,,
কিছুটা ভাড়া বাঁচিয়ে চলা মধ্যবিত্ত ছেলেটা,
কখনোই তার বন্ধুদের সাথে হ্যাংআউটে যেতে চায় না।
চোখের পানিই হলো সব থেকে মূল্যবান পানি,,
এর অন্যতম কারণ হলো,
পৃথিবীতে অনেক রকমের পানি থাকলেও একমাত্র চোখের পানিই বুঝাতে পারে জীবনের কঠিন সময়ের কষ্ট।
একাকিত্বের সঙ্গে হেরে যাওয়া মধ্যবিত্ত ছেলেটা রাতের বেলায় কেঁদে ওঠে নিঃশব্দে।
আর সে জানে, তার কেঁদে ওঠার শব্দ কখনোই পাশের ঘরে যেতে দেওয়া যাবেনা।
ঠোঁটে অভিনয়ের হাসি মেখে হেঁটে যাওয়া মধ্যবিত্ত ছেলেটা জানে যে,, জীবনে কোনো কিছু নিয়েই খুব বেশি আশা করতে নেই।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের টিউশনের জমানো টাকা দিয়ে, বোনের জন্য কিছু কিনে দেওয়া মানে ব্যাপক সুখের মুহূর্ত।
এই সুখ কিনতে কতটা ত্যাগ করতে হয় এবং এই সুখের কতটা আনন্দ তা শুধু মধ্যবিত্ত ছেলেরাই জানে।
মধ্যবিত্তের স্বপ্ন নিয়ে স্ট্যাটাস
আমাদের স্বপ্ন গুলো প্রতিদিনই পাল্টায়।
কারণ আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
পকেটে শূন্যতা নিয়ে দেখো না স্বপ্ন।
ভুলে যেওনা তুমি যে মধ্যবিত্ত।
মধ্যবিত্ত মানে টাকার অভাবে পছন্দের জিনিসগুলো কিনতে না পারা।
মধ্যবিত্ত মানে হাজারো স্বপ্ন থাকার পরেও স্বপ্ন পূরণ করতে না পারা।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের জীবনে বেশি স্বপ্ন দেখা অনুচিত। কারণ অপূর্ণ স্বপ্নের বেদনা যেন কুরে কুরে খায়।
মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানরা সকলের স্বপ্ন পূরন করতে গিয়ে আর সকলের প্রয়োজন মেটাতে গিয়ে,,
তাদের নিজেদের স্বপ্নই অজানায় বিলীন হয়ে যায়।
মধ্যবিত্তের কষ্ট নিয়ে কবিতা
বাবার চশমাটা হয়ে গেছে ঘোলাটে,,,
চটিজোড়া ক্ষয় হয়ে মিশে গেছে রাস্তায়।
বোনের কোচিং ফি হয়ে গেছে বকেয়া,,,
ছিড়ে গেছে শাড়ি- থ্রি পিস
পুরনো হাড়িপাতিল দিয়ে যেগুলো কিনেছিলো মা সস্তায়।
এই যন্ত্রণা কতটা কষ্টের
জানে শুধু আমার অন্তরযামী,,,
সাধ্যের ভিতরে সুখের সন্ধান খুঁজি,
কারণ- মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে আমি।
চাকরির খোঁজে বৃষ্টিতে ভিজি পুড়ি চৈত্রের রোদে
হাতে নেই ইনটেক পানির বোতল
পকেট ভীষন ফাকা, পথ চলছি একাই
কারণ- মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে আমি।
সহস্র কাল হয়েছে গত,,
কেটে গেছে না পাওয়ার ২৫ টি বছর।!!
চাওয়া পাওয়ার হিসেব কষলেই
দেখি ভাগশেষ শূন্য,,
ভাগফলে আছে শুধু বাবা-মায়ের আদর।
এটা নেই ওটা নেই,
জন্মের পর থেকেই,
কতো অভাবের কথা শুনেছি আমি,,,
শুধু আমি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে বলেই জানি।
মধ্যবিত্ত নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস
মধ্যবিত্তরা পৃথিবীতে জন্মগ্রহন করে অভিনয় আর সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার জন্য।
ফাকা পকেটে চোখে হাজারটা স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকার নামই হচ্ছে মধ্যবিত্ত।
আমি মধ্যবিত্ত বলে, ভালোবেসে কাউকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতেও লাগে ভয়।
কারণ মধ্যবিত্তদের কেউ কখনো ভালোবাসে না, তাদের সাথে সবাই করে ভালোবাসার অভিনয়।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেগুলো সংসারের হাল ধরতে শেখে খুব তাড়াতাড়ি।
কারণ তারা বেড়ে ওঠার সাথে সাথেই খুব হারে হারে টের পায় তার বাবার কষ্টগুলো।
কিছুদূর গাড়িতে না গিয়ে, পায়ে হেঁটে টাকা বাঁচানোর নামই হলো মধ্যবিত্ত।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের নিয়ে কিছু কথা
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেরা জীবনটা পার করে দেয়-
ভাগ্যের সন্ধান খোঁজ করতে করতে।
তার কাছে জীবনে সুখ-দুঃখ দুটোই সমান হয়ে যায়,,
আর দায়িত্বই বড় হয়ে দাঁড়ায়।
আত্মত্যাগের দিক থেকে সমাজের মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ছেলেরা সবসময় এগিয়ে।
যেমন, চাকরি পেতে পেতে প্রেমিকার বিয়ের সময় ঘনিয়ে আসে।
আশা-নিরাশার দ্বন্দ্বে দুলতে থাকা মধ্যবিত্ত ছেলেটার কাছে টাকা থাকাটা খুবই জরুরী।
কারন টাকা হাতে থাকলে তার মনের সাহস বৃদ্ধি পায়।
মনের মধ্যে হাজারো ঝড়-ঝাপটা লুকিয়ে,,
নিজের চোখে শ্রাবণ-মেঘ লুকিয়ে রাখা ছেলেটাই হলো,,,
মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে।
তারা ৩টি শার্ট আর ২টি প্যান্ট দিয়েই অনেকদিন চালিয়ে দিতে পারে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের মাঝে থাকে প্রচন্ড প্রতিভা,,
কিন্তু আরও থাকে অর্থের অভাব।
মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে নিয়ে উক্তি
মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলেদের খুব বড় কিছুর স্বপ্ন থাকে না।
বরং তার কিছু ছোট ছোট স্বপ্ন থাকে,,
যেন সে তার বাবা-মা, ভাই-বোনকে নিয়ে একটা ছোট্ট বাড়িতে সচ্ছলভাবে জীবন-যাপন করবে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলেদের বড় একটা স্বপ্ন হলো,,,
নিজের বাবা-মায়ের সকল ইচ্ছে পূরণ করা।
কিন্তু তাদের অধিকাংশ ইচ্ছাই পূরন করা হয়ে ওঠে না।
মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলেদের ইতিহাস পড়তে হয়না,
কারণ তাদের জীবনটাই যেন একটা ইতিহাস।
মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলেটা সকলের জন্য ঈদে জামাকাপড় কিনে দিয়ে,,
নিজের জন্য কিছু কিনতেই ভুলে যায়।
প্রকৃত অর্থে তার পরিবারকে সুখে রাখার জন্যই এটা একটা বাহানা।
মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানগুলোর পকেট ভরা টাকা না থাকলেও,,,
বুক ভরা ভালোবাসা ও আত্নমর্যাদা ঠিকই আছে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের কষ্টের স্ট্যাটাস
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের পুরো জীবনটা ব্যাপক কষ্টের হয়ে থাকে,
আর মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষেরাই তো দেখতে পায় এই সমাজের আসল রূপ।
হিসেব কষে ছক বেধে যাদের জীবন অতিবাহিত করতে হয়,,
তাদের কখনো আবেগ দেখানো মানায় না।
মধ্যবিত্ত পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভালো হয় না।
তাই তাদের সবকিছুতেই কষ্ট করতে হয়।
মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা ছেলেটা খুব তাড়াতাড়িই দায়িত্বশীল হতে থাকে।
আর খুব কম বয়স থেকেই সে নিজের চাহিদাও কমাতে থাকে।
এই পৃথিবীতে অনেক বেশি সংগ্রাম করে বেচে থাকে মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা।
মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান স্ট্যাটাস
জীবনের কঠিন মুহুর্তগুলো কাটিয়ে উঠে ক্রমশ এগিয়ে চলার উপায়,,,
শুধু মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষ গুলোই জানে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের খুব সখ থাকে একটি বাইকের।
কিন্তু তাদের সেই সাধ্য থাকেনা।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদেরকে লেখাপড়া শেষ করেই নিজের ক্যারিয়ার গড়ার চিন্তায় মগ্ন হতে হয়।
আর বড়লোকের ছেলেদের রেডিমেড ভাবে ফ্যামিলি বা টাকার কারণে অতি সহজেই ক্যারিয়ার হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: স্বার্থপর মানুষ নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন
মধ্যবিত্ত ছেলেদের জীবন এমনই হয়,
কখনো তারা নিজের পরিবারের জন্য,,
কখনো তার স্ত্রী সন্তানদের জন্য ভাবতে ভাবতে,
যখন নিজের জন্য বাঁচতে চায়,,
তখন আর সময় থাকে না।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের পরিবারের চাপে অনেক কষ্ট করতে হয়।
তাদের পরিবারের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করার দায়িত্ব তারই।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের জীবনের গল্প
মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেরা জীবনে হাজারো কষ্টের মাধ্যমে বেড়ে ওঠে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মানুষ সফলতা পেয়েছে মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে ওঠে এসে।
যে সময় ফুরফুরে মেজাজে ঘুরে বেড়ানোর সময়,,,
সেই সময়ে পরিবারের বোঝা মাথায় নেওয়াটা,,
একমাত্র মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেরাই বুঝে।
মধ্যবিত্ত ছেলেদের জীবনে উৎসবের আমেজ ছুঁয়ে যায় না।
বরং তারা উতসবের সময় খরচের হিসাবটা আগে থেকেই অনুমান করতে থাকে।